আবারও শুরু হতে চলেছে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি বিতরণ কার্যক্রম। ইতোমধ্যেই বিদ্যালয়সমূহে এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। যা দেখে অনেকেরই ঘুম হারাম হবার যোগার। তবে একটু আন্তরিকভাবে করলেই কাজটি খুব সফল ভাবে বাস্তবায়ন করা সম্ভব।
🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁
১। 🖋️আপাতত এক্সেল শীটের শুধু ১৭ কলাম বিশিষ্ট ছকটিই পুরন করবেন। ২৮ কলাম পুরন করা লাগবে না।
২।🖊️এক্সেল শীটে শ্রেণির ঘর উপরে আছে। সেখানেই শ্রেণি লিখতে হবে। তবে চাইলে নতুন একটি কলাম সংযোজন করে শ্রেণি লিখতে পারবেন। কেননা এক্সেল সিটে শুধুমাত্র তথ্য সংগ্রহে রাখার জন্য। এটা পরবর্তীতে পোর্টালে আপলোড করা যাবে না। বরং এই তথ্য দেখে পোর্টালে লাইভ এন্ট্রি করতে হবে।
৩।🖋️শিক্ষার্থীর জন্ম নিবন্ধন বাধ্যতামুলক। এবং সেটাও অবশ্যই অনলাইন হতে হবে। কেননা এবারের সফটওয়ারটি আইবাস++ এর মত। অর্থাৎ জন্মনিবন্ধন নং দিলেই নাম জন্ম তারিখ, পিতার নাম, মাতার নাম অটো চলে আসবে। জন্ম নিবন্ধন না থাকলে আপনি সে শিক্ষার্থীর কোন তথ্যই সফটওয়্যারে এন্টি দিতে পারবেন না।
৪। 🖊️যাদের জন্ম নিবন্ধন নেই বা থাকলেও অনলাইন করা নেই, তাদেরকেও অবশ্যই অনলাইন করে নিতে হবে।
৫। 🖊️পিতা মাতা বা অভিভাবকের এন আই ডি বাধ্যতামুলক।
৬।🖊️এক্সেল শীটে নাম সংক্ষিপ্ত দিলে হবে না। জন্ম নিবন্ধন বা এনআইডিতে যে নাম দেওয়া আছে তার পুরোটাই লিখতে হবে ।
৭। 🖊️যৌথ পরিবারের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ দুজন সন্তান উপবৃত্তির টাকা পাবে। তবে দুইজনের বেশি সন্তান থাকলে সকলের তথ্যই এন্ট্রি করতে হবে।
৮। 🖋️পোর্টাল ওপেন হলে প্রত্যেকটি বিদ্যালয়ের একটি লগইন আইডি থাকবে। লগইন করার পর প্রতিটি বিদ্যালয় তথ্যগুলি এন্ট্রি করবেন।
৯। 🖋️অভিভাবকের যে কোন একটি ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস প্রোভাইডারের একাউন্ট থাকলেই হবে। অর্থাৎ বিকাশ, নগদ, রকেট,সিওরক্যাশ যেটাই হোক দেয়া যাবে। তবে সেটি অবশ্যই সচল থাকতে হবে।
কোন মার্চেন্ট নাম্বার এজেন্ট নম্বর দেয়া যাবে না। এ বিষয়ে সর্বোচ্চ সর্তকতা অবলম্বন করতে হবে।
১০। 🖋️৩ নং পয়েন্টি এবারের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
সুত্র: ২১/০৩/২২ খ্রি তারিখে উপবৃত্তির পাইলটিং প্রকল্পের আওতায় নির্বাচিত উপজেলা সমূহের জুম সভার আলোচোনা এবং ওরিয়েন্টেশন।
No comments:
Post a Comment