Monday, December 27, 2021

গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য মনে রাখার উপায়।

 



#মোট ২৮টি টেকনিক

সাত বীরশ্রেষ্ঠ দের নাম মনে রাখার সহজ উপায়ঃ

#সাত হাজার মোম আনো।

সাত= বীরশেষ্ঠ সাত জন

হা= হামিদুর রহমান

জা= জাহাঙ্গীর

র= রুহুল আমীন

মো= মোস্তফা কামাল

ম= মতিউর রহমান

আ= আঃ রউফ

ন= নূর মোহাম্মদ শেখ।


👉মুক্তিযুদ্ধ প্রাসঙ্গিক :

মুক্তিযুদ্ধের খেতাব মনে রাখার সহজ কৌশল:

শ্রেষ্ঠ তুমি উত্তম তুমি বীপ্রদা।

=> বীরশ্রেষ্ঠ ৭ জন

=> বীরউত্তম ৬৯ জন

=> বীরবিক্রম ১৭৫ জন

=> বীরপ্রতীক ৪২৬ জন

মোবাইল নম্বর : ০১ ৭ ৬৯ ১৭৫ ৪২৬

১। মোট খেতাব প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ৬৭৭ জন

২। মোট বীরাঙ্গনা মুক্তিযোদ্ধা ১৮৮ জন

২। মোট শব্দসৈনিক মুক্তিযোদ্ধা ৫৮ জন

👉 বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সম্মাননা হচ্ছে "বাংলাদেশ স্বাধীনতা সম্মাননা"। এটি এখন পর্যন্ত দেয়া হয়েছে ১ জন কে (ইন্দিরা গান্ধী)।

=> "বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা" দেয়া হয়েছে ১৭ জন কে।

=> "মুক্তিযুদ্ধ মৈত্রী সম্মাননা" দেয়া হয়েছে ৩২৯ জন ব্যাক্তি ও ১১ টি আন্তর্জাতিক সংগঠন কে।

👉৭ জন বীরশ্রেষ্ঠ কে কোন সেক্টরে যুদ্ধ করেছেন-

ছন্দ>>> #আজ_হাজারো_মোম_এর_নূর_জ্বলে ।

সেক্টর>>>১,৪,৭,১০,২,০,৮

বি.দ্র: বাংলাদেশের আয়তন ১ লক্ষ ৪৭ হাজার............ এর সাথে মিল রেখে।

উপরের সংখ্যাটিকে মনে রাখতে পারেন ১ কোটি ৪৭ লক্ষ ১০ হাজার ২০৮।

=>

আজ=আব্দুর রউফ (১)

হা=হামিদুর রহমান(৪),

জা=জাহাঙ্গীর(৭),

রো=রুহুল আমিন(১০),

মো=মোস্তফা কামাল(২),

ম=মতিউর রহমান(০-কোন সেক্টরে যুদ্ধ করেননি),

নূ=নূর মোহাম্মদ(৮),

:

★ মৌলিক রঙ মনে রাখার কৌশল:

টেকনিক (আসল)

★অা = আসমানী(নীল)

★স = সবুজ

★ল = লাল

যে সকল দেশের মূদ্রার নাম “ডলার”

সেগুলা মনে রাখার উপায়ঃ

টেকনিকঃ- 1 (গনী মাঝির জামাই HSC

পাশ করে BBA পড়তে আস্ট্রেলিয়া গেল)

★ গ- গায়ান

★ নি- নিউজিল্যান্ড

★ মা- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র

★ ঝি- জিম্বাবুয়ে

★ জা-জামাইকা

★ H- হংক

★ S- সিংগাপুর

★ C- কানাডা

★ B- বেলিজ

★ B- ব্রুনাই

★ A- এন্টিগুয়া অস্ট্রেলিয়া ও বারমুডা

★ গেল-গ্রানাডা।

-

👉মধ্যপ্রাচ্যের দেশসমূহ মনে রাখার সহজ

কৌশল.....

টেকনিকঃঃ-2 [ সুমি তুই আজ ওই বাম

সিলিকা -র কুলে ]

★ সু – সুদান/সৌদিআরব

★ মি – মিশর

★ তু – তুরস্ক/তিউনিসিয়া

★ ই – ইরাক/ইসরাইল

★ আ – আলজেরিয়া, আরব আমিরাত

★ জ – জর্ডান

★ ও – ওমান

★ ই – ইরান/ইয়েমেন

★ বা – বাহরাইন

★ ম – মরক্কো

★ সি – সিরিয়া

★ লি – লিবিয়া

★ কা – কাতার

★ কু – কুয়েত

★ লে – লেবানন

-

👉ভারতের ছিটমহল গুলো (১১১টি)

বাংলদেশের যে সকল জেলায় অবস্থিত

টেকনিকঃ -3 (“লাল’ নীল’ পাঁচ’ কুড়ি”)

★ লা — লালমনিরহাট (৫৯টি)

★ নী — নীলফামারী (৪টি)

★ প —পঞ্চগড় (৩৬টি)

★ কু—কুড়িগ্রাম (১২টি)

-

পারমাণবিক সাবমেরিন আছেঃ ৬টি দেশে

টেকনিকঃ- 4 (UNR BF CI)(উনার BF চাই)

★UN=যুক্তরাষ্ট্র

★R=রাশিয়া

★B=ব্রিটেন

★F=ফ্রান্স

★C = চীন

★I=ভারত

-

👉বাংলাদেশে সর্বমোট নিরক্ষর মুক্ত জেলা-৭টি।

(প্রথম নিরক্ষর মুক্ত জেলা-মাগুরা)

টেকনিকঃ- 5

(সিরাজ_চুমা_লাগা)

★১। সি – সিরাজগন্জ

★২। রা -রাজশাহী

★৩। জ – জয়পুরহাট

★৪। চু – চুয়াডাঙ্গা

★৫। মা- মাগুরা (১ম)

★৬। লা – লালমনিরহাট

★৭। গা – গাইবান্ধা

-

👉GCC ভুক্ত দেশগুলোঃ উপসাগরীয়

সহযোগিতা পরিষদ।

টেকনিকঃ-6[“ওমা সৌদি বেয়াইন

আমারে কাতুকুতু”দেয়।]

★ওমা= ওমান

★সৌদি = সৌদি আরব

★বেয়াইন = বাহরাইন

★আমারে = সংযুক্ত আরব আমিরাত

★কাতু = কুয়েত

★কুতু = কাতার

-

👉দূরপ্রাচ্যের দেশগুলোঃ

টেকনিকঃ-7 [চীনতা কর মফিজ]

★চীন = চীন

★তা = তাইওয়ান

★কর= কোরিয়া (উত্তর/ দক্ষিন)

★ম = মঙ্গোলিয়া

★ফি = ফিলিপাইন

★জ = জাপান

-

👉OPEC ভুক্ত দেশগুলোঃ

টেকনিকঃ -8 [ইরান, ইরাকের, ইক্ষু, আম,

আলু ও লেবুতে ভেজাল নাই। সৌদি, আমারে,

কাতু’কুতু দেয়।]

★এখানেঃ ইরান, ইরাক, ইকুয়েডর,

অ্যঙ্গোলা, আলজেরিয়া, লিবিয়া,

ভেনেজুয়েলা, নাইজেরিয়া,

সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব

আমিরাত, কাতার, কুয়েত।

-

👉CIRDAP এর অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোঃ

টেকনিকঃ-9 [ NIPAI MTV FILM BS ]

[(নিপা’ই MTV FILM BS(ভালোবাসে)]

★ N-Nepal,

★ I-Iran,

★ P-Pakistan,

★ A-Afganistan,

★ I-India.

★ M-Malaysia,

★ T-Thailand,

★ V-Vietnam,

★ F-Filipine,

★ I-Indonesia,

★ L-Laos,

★ M-Mayanmar,

★ B-Bangladesh,

★ S-Srilanka,

-

👉পারস্য উপসাগরীয় দেশ- GCC+ ইরাক,

ইরান। আরব উপদ্বীপ- GCC+ ইয়েমেন। পূর্ব

এশিয়ার দেশগুলোঃ

টেকনিকঃ10 [ তাজাকোচি।]

★তা = তাইওয়ান

★জা = জাপান

★কো = কোরিয়া (উত্তর, দক্ষিণ)

★চি = চীন

-

👉দূরপ্রাচ্যের দেশগুলোঃ

টেকনিকঃ-11 [তাজাকোচিফিম]

★তা = তাইওয়ান

★জা = জাপান

★কো = কোরিয়া (উত্তর, দক্ষিণ)

★চি = চীন

★ফি = ফিলিপাইন

★ম = মঙ্গোলিয়া

-

👉SUPER SEVEN দেশঃ

টেকনিকঃ-12 [ থামাই সিতাদহ”]

★থা = থাইল্যান্ড

★মা = মালেয়েশিয়া

★ই = ইন্দনেশিয়া

★সি = সিঙ্গাপুর

★তা = তাইওয়ান

★দ = দক্ষিণ কোরিয়া

★হ = হংকং

-

👉FOUR IMAGINE TIGERS দেশঃ

টেকনিকঃ- 13 [ সিতাদহ ]

★সি = সিঙ্গাপুর

★তা = তাইওয়ান

★দ = দক্ষিণ কোরিয়া

★হ = হংকং

-

👉7 SISTERS: ভারতের ৭টি অঙ্গরাজ্য।

টেকনিকঃ-14 [“ আমি অমেত্রি মনা”]

★আ = আসাম ( গোয়াহাটি )

★মি = মিজরাম ( আইজল )

★অ = অরুনাচল ( ইন্দিরাগিরি )

★মে = মেঘালয় ( শিলং )

★ত্রি = ত্রিপুরা ( আগরতলা )

★ম = মনিপুর ( ইম্ফল )

★না = নাগাল্যান্ড ( কোহিমা )

(বিঃ দ্রঃ – বন্ধনির ভিতর সংশ্লিষ্ট

প্রদেশের রাজধানী)

-

স্কেন্ডেনেভিয়ান রাষ্ট্র ৫ টিঃ

টেকনিকঃ 15 [“ফিডে আসুন“]

★ফি = ফিনল্যান্ড

★ডে = ডেনমার্ক

★আ =আইসল্যান্ড

★সু = সুইডেন

★ন = নরওয়ে

-

বাল্টিক রাষ্ট্র ৩ টিঃ

টেকনিকঃ-16 “ALL”

★A = এস্তনিয়া

★L = লাটভিয়া

★L =লিথুনিয়া

D-8 ভুক্ত দেশঃ

টেকনিকঃ17 [“ মা বাপ নাই তুমিই” সব]

★মা =মালেয়েশিয়া

★বা =বাংলাদেশ

★পা =পাকিস্তান

★না =নাইজেরিয়া

★ই =ইরান

★তু =তুরস্ক

★মি =মিশর

★ই =ইন্দনেশিয়া

-

👉ASEAN ভুক্ত ১০টি দেশঃ

টেকনিকঃ-18 [ MTV এর FILM দেখলে BCS হবেনা ”]

★M =মালেয়েশিয়া ( কুয়ালালামপুর )

★T = থাইল্যান্ড( ব্যাংকক )

★V = ভিয়েতনাম ( হ্যানয় )

★F = ফিলিপাইন ( ম্যানিলা )

★I = ইন্দোনেশিয়া ( জাকার্তা )

★L = লাওস ( ভিয়েন তিয়েন )

★M = মায়ানমার ( নাইপিদ )

★B = ব্রুনাই ( বন্দর সেরি বেগাওয়ান )

★C = কম্বোডিয়া( নমপেন )

★S = সিঙ্গাপুর ( সিঙ্গাপুর সিটি )

( বিঃ দ্রঃ – বন্ধনির ভিতর সংশ্লিষ্ট দেশের রাজধানী)

বিভিন্ন (Golden Cresent)

-

মাদক উৎপাদক অঞ্চল।

টেকনিক :- 19 [″আপাই’’]

আ=আফগানিস্থান ,

পা= পাকিস্থান ,

ই=ইরান

-

(Golden Ways)

মাদক চোরাচালানের জন্য বিখ্যাত

৩টি দেশ।“

★টেকনিক:-20 [“নেভাবা”]

নে= নেপাল ,

ভা= ভারত ,

বা= বাংলাদেশ

-

(Golden Triangle)

মাদকের জমজমাট আসর ৩টি দেশ।“

★টেকনিক: 21 [″মাথাল”]

মা= মায়ানমার

থা=থাইল্যন্ড

ল= লাওস

“”Golden Village”””

বাংলাদেশের কুষ্টিয়া জেলার

২৬টি গাজা উৎপাদনকারী অঞ্চল..

-

বিজ্ঞানীদের মধ্যে কার পর কে এসেছে

টেকনিকঃ-22 (SPAA) (স্পা পানির নাম

মনে রাখলে হবে)

S=Socretice (সক্রেটিস)

P=Pleto (প্লেটো)

A=Aristritol (এরিস্টটল) A=Alekgender(আলেকজান্ডার)

-

মোগল সম্রাটদের মধ্যে কার পরে কে এসেছে

★টেকনিক:23(বাবার-হয়েছিল-একবার-

জ্বর-সারিল ঔষধে)

বাবার= বাবর।

হয়েছিল= হুমায়ুন।

একবার= আকবর।

জ্বর= জাহাঙ্গীর।

সারিল= শাহাজাহান।

ঔষধ= আওরঙ্গজেব।

-

যে সব রাষ্ট্রের আইন সভার নাম “কংগ্রেস”-

টেকনিকঃ-24 (কলি BBA পড়তে নেপাল থেকে চীনে চলিয়া গেল।)

★ক-কলম্বিয়া

★লি-লিবিয়া

★B-ব্রাজিল

★B-বলিভিয়া

★A-আমেরিকা

★নেপাল-নেপাল

★চীনে-চীন

★চলিয়া-চিলি

-

★★বিদেশি শব্দ মনে রাখার অসাধারণ টেকনিকঃ

টেকনিক-25 জাপানি শব্দঃ

“[জাপানিরা জুডো, কম্ফু, কারাতে

খেলে হারিকেনসহ রিক্সায় করে

হাসনাহেনা ফুল নিয়ে প্যাগোডায়

যায়, সুনামির ভয়ে সামপানে চড়ে

হারিকিরি করে “]

(জাপানি শব্দঃ জুডো, কম্ফু, কারাতে,

হারিকেন, রিক্সা, হাসনাহেনা,

প্যাগোডা, সুনামি,সামপান,

হারিকিরি )

-

টেকনিক-26

গুজরাটি শব্দঃ

[ গুজরাটিরা হরতাল এর দিন কোন

জয়ন্তী হলে খদ্দর পরে ]

(গুজরাটি শব্দঃ হরতাল,জয়ন্তী, খদ্দর

পরে।)

-

টেকনিক-27

[ এক তুর্কি উজবুক দারোগা তোপের

বসে তার কুলি ও চাকরকে মুচলেকা দিয়ে বলল

যদি জঙ্গলে গিয়ে চাকু ও কাচি দিয়ে লাশ

কাটতে পার তবে আমার বাবুর্চি তোমাদের চকমক

কোর্মা রেধে খাওয়াবে ]

(তুর্কি শব্দঃ উজবুক, দারোগা, তোপ,

কুলি, চাকর, মুচলেকা, জঙ্গল, চাকু,

কাচি, লাশ, বাবুর্চি, চকমক, কোর্মা ।)

-

টেকনিক-28

[ ফরাসি বুর্জোয়ারা আঁতাত করলেও

কুপন ছাড়া ফিরিঙ্গির মত কার্তুজ

নিয়ে রেস্তোরা, ক্যাফে ডিপোতে

প্রবেশ করে না ]

(ফরাসি শব্দঃ বুর্জোয়া, আঁতাত, কুপন,

ফিরিঙ্গি, কার্তুজ, রেস্তোরা,

ক্যাফে, ডিপো)

Sunday, December 26, 2021

শীতে ধনেপাতা উপকারী বন্ধু।

 


শীত পড়তে শুরু করেছে। এরইমধ্যে বাজারে উঠে গেছে ধনেপাতা। অনেকেই তরকারির স্বাদ বাড়াতে ধনেপাতা ব্যবহার করেন। আবার ভর্তায়ও জায়গা করে নেয় এই সুগন্ধি পাতা। এ তো গেল রসনাবিলাসের কথা। কিন্তু জানেন কি, খাবারে স্বাদ বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে ধনেপাতার রয়েছে একগুচ্ছ ঔষধি গুণ।

হেমন্তের হিমের পরশের সঙ্গে বাজারে উঁকি মারতে শুরু করেছে শীতের অতিথিরা। ফুলকপি, বাঁধাকপি, কাঁচা তেঁতুল, শিমের সঙ্গে দোকানীর ঝুড়ি উপচে উঠছে টাটকা ধনেপাতায়।

ধনেপাতার মধ্যে রয়েছে বিরল ঔষধি নানা উপাদান যা রক্ত শোধন করে। খাদ্যাভ্যাসের দরুণ আমাদের শরীরে রোজ তিলে তিলে জমা হতে থাকে বেশ কিছু ভারী ধাতু এবং বিষাক্ত দূষণকারী পদার্থ।

এর থেকে শরীরে বহু দূরারোগ্য অসুখ যেমন ক্যান্সার, হৃদরোগ, মস্তিষ্কের বিভ্রাট, মানসিক রোগ, কিডনি ও ফুসফুসের অসুখ এবং হাড়ের দুর্বলতা তৈরি হতে পারে। ধনেপাতা রক্তপ্রবাহ থেকে এই সমস্ত ক্ষতিকর উপাদান দূর করে শরীরকে সুস্থ ও সতেজ রাখতে সাহায্য করে।

ধনেপাতায় রয়েছে পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, লোহা ও ম্যাগনেশিয়ামের মতো বেশ কয়েকটি উপকারী খনিজ। এছাড়া ভিটামিন এ এবং ভিটামিন কে-র জোগান দেয় এই পাতা। শুধু তাই নয়, এই উদ্ভিদ অ্যান্টিসেপ্টিক, অ্যান্টিফাংগাল এবং যে কোনও চুলকানি ও চামড়ার জ্বলনে অব্যর্থ ওষুধ। দিল্লির এইমস-এর গবেষণাগারে রিউম্যাটিক আর্থারাইটিস রোগে আক্রান্ত ইঁদুরের পায়ে ধনেপাতার রস প্রবেশ করালে তার শরীরের জ্বলন ও ফোলা ভাব দূর হতে দেখা গিয়েছে।

সাবধানতা:
ধনেপাতা উপকারী তবে, অতিরিক্ত খাওয়া ঠিক নয়। অতিরিক্ত ধনেপাতা লিভারের কার্যক্ষমতাকে খারাপভাবে প্রভাবিত করে থাকে। এতে থাকা এক ধরনের উদ্ভিজ তেল শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে আক্রান্ত করে ফেলে। অতিরিক্ত ধনেপাতা নিম্ন রক্তচাপ সৃষ্টি করে। বিশেষজ্ঞরা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে এই ধনেপাতা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। স্বাভাবিকভাবে ধনেপাতা গ্যাস্ট্রোইনটেস্টিনাল বিষয়ক সমস্যা দূর করে থাকে। কিন্তু বেশি পরিমাণে ধনেপাতা সেবন পাকস্থলীতে হজমক্রিয়ায় সমস্যা তৈরি করে থাকে। ধনেপাতা অল্প খেলে পেটের সমস্যা দূর হয় কিন্তু এটি বেশি পরিমাণে খেলে ডায়রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। গর্ভকালীন সময়ে অতিরিক্ত ধনেপাতা খাওয়া ভ্রূণের বা বাচ্চার শরীরের জন্য বেশ ক্ষতিকারক।

Tuesday, December 21, 2021

জীবনে কখন হতাশ হবেনা,,,💦

 


🛑 বিজ্ঞান বলে একজ প্রাপ্ত বয়স্ক সুস্থ্য পুরুষ একবার সহবাস করলে যে পরিমান Semen নির্গত হয় তাতে ৪০ কোটি শুক্রাণু থাকে। তো, লজিক অনুযায়ি মেয়েদের গর্ভে যদি সেই পরিমান শুক্রানু স্থান পেতো তাহলে ৪০ কোটি বাচ্চা তৈরি হতো, এই ৪০ কোটি শুক্রাণু মায়ের জরায়ুর দিকে পাগলের মত ছুটতে থাকে, জীবিত থাকে মাত্র ৩০০-৫০০ শুক্রাণু। আর বাকিরা? এই ছুটে চলার পথে ক্লান্ত অথবা পরাজিত হয়ে মারা যায়। এই ৩০০-৫০০ শুক্রাণু যেগুলো ডিম্বানুর কাছে যেতে পেরেছে, তাদের মধ্যে মাত্র একটি মহা শক্তিশালী শুক্রাণু ডিম্বানুকে ফার্টিলাইজ করে অথবা ডিম্বানুতে আসন গ্রহন করে। সেই ভাগ্যবান শুক্রাণুটি হচ্ছে আপনি কিংবা আমি অথবা আমরা সবাই।

⭕ কখনও কি এই মহাযুদ্ধের কথা মাথায় এনেছেন?

--------------------------------------------------------------

❒ আপনি যখন দৌড় দিয়েছিলেন- তখন ছিলোনা কোন চোঁখ হাত পা মাথা, তবুও আপনি জিতেছিলেন।

❒ আপনি যখন দৌড় দিয়েছিলেন- তখন আপনার ছিলোনা কোন সার্টিফিকেট, ছিলোনা মস্তিষ্ক তবুও আপনি জিতেছিলেন।

❒ আপনি যখন দৌড় দিয়েছিলেন- তখন আপনার ছিলোনা কোন শিক্ষা, কেউ সাহায্য করেনি তবুও আপনি জিতেছিলেন।

❒ আপনি যখন দৌড় দিয়েছিলেন- তখন আপনার একটি গন্তব্য ছিলো এবং সেই গন্তব্যের দিকে উদ্দেশ্য ঠিক রেখে একা একাগ্র চিত্তে দৌড় দিয়েছিলেন এবং শেষ অবধি আপনিই জিতেছিলেন।

#এরপর-

----------

❒ বহু বাচ্চা মায়ের পেটেই নষ্ট হয়ে যায় কিন্তু আপনি মারা যাননি, পুরো ১০ টি মাস পূর্ণ করতে পেরেছেন।

❒ বহু বাচ্চা জন্মের সময় মারা যায় কিন্তু আপনি টিকেছিলেন।

❒ বহু বাচ্চা জন্মের প্রথম ৫ বছরেই মারা যায় কিন্তু আপনি এখনো বেঁচে আছেন।

❒ অনেক শিশু অপুষ্টিতে মারা যায় কিন্তু আপনার কিছুই হয়নি।

❒ বড় হওয়ার পথে অনেকেই দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছে কিন্তু আপনি এখনো আছেন।

#আর_আজ-

---------------

আপনি কিছু একটা হলেই ঘাবড়ে যান, নিরাশ হয়ে পড়েন, কিন্তু কেন? কেনো ভাবছেন আপনি হেরে গিয়েছেন? কেন আপনি আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলেছেন? এখন আপনার বন্ধু বান্ধব, ভাই বোন, সার্টিফিকেট, সবকিছু আছে। হাত-পা আছে, শিক্ষা আছে, প্ল্যান করার মস্তিষ্ক আছে, সাহায্য করার মানুষ আছে, তবুও আপনি আশা হারিয়ে ফেলেছেন। যখন আপনি জীবনের প্রথম দিনে হার মানেননি। ৪০ কোটি শুক্রাণুর সাথে মরণপণ যুদ্ধ করে ক্রমাগত দৌড় দিয়ে কারো সাহায্য ছাড়াই প্রতিযোগিতায় একাই বিজয়ী হয়েছেন।

#তাহলে_হতাশা_কেনো?

সংগৃহীত

Thursday, December 16, 2021

হতাশ হবেন না,,,,,

 


হতাশ হবেন নাঃ- 

১) যখন রক্ত সম্পর্কীয় কেউ আপনার সাথে

     প্রতারণা করবে, ভেঙ্গে পড়বেন না ।

     মনে রাখবেন, হজরত ইউসুফ (আ:) আপন

     ভাইদের দ্বারা প্রতারিত হয়েছিলেন । 


২) যখন পিতামাতা আপনার প্রতিপক্ষ হয়ে 

     দাঁড়াবেন,  ভেঙ্গে পড়বেন না ।

     মনে রাখবেন, হজরত ইব্রাহিম (আ:) নিজ

     পিতার দ্বারাই আগুনে নিক্ষিপ্ত হয়েছিলেন । 


৩) যখন ঘোর বিপদে পতিত হয়ে বের হয়ে আসার

    আর কোন উপায়ান্তর খুঁজে না পান, আশার

    শেষ আলোটুকুও দেখতে না পান,  ভেঙ্গে 

    পড়বেন না।

    মনে রাখবেন, হজরত ইউনুস আ: মাছের পেটের

    অন্ধকার প্রকোষ্ট থেকেও উদ্ধার হয়েছিলেন । 


৪) যখন আপনার বিরুদ্ধে অপবাদ আরোপ করা

     হবে আর গুজবে দুনিয়া ছড়িয়ে যাবে, ভেঙ্গে

    পড়বেন না, এসবে কান দিবেন না ।

     মনে রাখবেন, হজরত আয়শা সিদ্দিকা (রা:)

    এর বিরুদ্ধেও অপবাদ আরোপ করা হয়েছিল । 


৫) যখন আপনি অসুস্থ হয়ে পড়বেন, ব্যাথায় কাতরাতে থাকবেন, ভেঙ্গে পড়বেন না ।

     মনে রাখবেন, হজরত আইয়ুব (আ:) আপনার চেয়েও হাজার গুণ বেশি অসুস্থ ছিলেন। 


৬) যখন আপনি নির্জন/একাকীত্বে ভোগেন, ভেঙ্গে

    পড়বেন না ।

    স্মরণ করুন, হজরত আদম (আ:) কে

    প্রথমে একাকী সঙ্গীবিহিন সৃষ্টি করা হয়েছিল । 


৭) যখন কোন যুক্তি দিয়েই আপনি কোন একটি

    অবস্থার পেছনের কারণ খুঁজে পাবেন না, তখন

    কোন প্রশ্ন ব্যতীতই স্মরণ করুন হজরত নুহ (আ:) এর কথা, যিনি অসময়ে কিস্তি/নৌকা  তৈরি করেছিলেন । 


৮) যখন আপনি পরিবার, আত্মীয় - স্বজন, বন্ধু -বান্ধব, সর্বোপরি সারা দুনিয়ার দৃষ্টিতে

    কৌতুকের পাত্রে পরিণত হবেন,  ভেঙ্গে পড়বেন না ।

     স্মরণ করুন, আমাদের প্রিয় নবী হজরত 💖মুহাম্মদ (স:) এর কথা, যিনি তাঁর আপনজনের

     হাসি - তামাশার পাত্রে পরিণত হয়ে ছিলেন । 


৯) যখন আপনাকে ফাঁসিতে ঝুলানোর ষড়যন্ত্র করা হবে,  

    হতাশ হবেন না।

    মনে রাখবেন,হযরত ঈসা আঃ কে শূলে চড়ানোর  

    ষড়যন্ত্র করা হয়েছে। 


১০)আল্লাহ্ তায়ালা তার প্রেরিত সকল পয়গম্বরগণকেই  

    পরীক্ষায় ফেলেছিলেন এবং তাদেরকে

    উদ্ধার করেছিলেন ।

    এজন্য যে, যাতে করে দ্বীন পালনের ক্ষেত্রে

    পরবর্তী উম্মাহ ধৈর্য্য ধারণ করতে পারে, কষ্ট সহ্য করতে পারে । 

                          

                                 **إن الله مع الصابرين** 

    **নিশ্চয়ই  আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সাথে আছেন **

Wednesday, December 15, 2021

🥰আপনার সন্তানকে বলবেন না যে কথা গুলো /Do not tell your child the words:☘️






শিশুদের কে কখনই নেগেটিভ কথা বলবেন না, এতে তাদের উপর খারাপ প্রভাব পড়বে,,যে কোন কথাকে পজেটিভ ভাব বলবেন তার কিছু উদাহরণ ⤵️

১. আপনার শিশুকে বলবেন না:



❌দেয়ালে দৃশ্য বা ছবি এঁকো না।

বরং তাকে বলুন:

✅তুমি তোমার খাতায় দৃশ্য বা ছবি আঁকো, আঁকা শেষ হলে দৃশ্য বা ছবিটা দেয়ালে বা ফ্রিজের ওপর বা বোর্ডে লটকে দিবে।


২. আপনার সন্তানকে বলবেন না:

❌উঠো! নামাজ পড়ে নাও, না হলে জাহান্নামে যাবে।

বরং তাকে বলুন:

✅চলো! একসাথে নামাজ টা আদায় করে নিই, তাহলে জান্নাতেও একসাথে থাকতে পারবো।


৩. আপনার সন্তানকে বলবেন না:

❌এই তোমার কামরাটা পরিষ্কার করে নাও, ইশ!খোয়াড় বানিয়ে রেখেছে কামরাটাকে।

বরং তাকে বলুন:

✅তোমার কামরাটা কি তুমি একাই গোছাতে পারবে?

নাকি আমি সাহায্য করবো?

তুমি তো সব সময় একাই সবকিছু গুছিয়ে রাখো।


৪. সন্তানকে বলবেন না:

❌হয়েছে খেলাধূলা ছেড়ে এবার পড়তে বসো। খেলার চেয়ে পড়ালেখা গুরুত্বপূর্ণ।

বরং তাকে বলুন:

✅তুমি তাড়াতাড়ি আজকের পড়াটা শেষ করে ফেলো, তাহলে পরে খেলার জন্য অনেক সময় পাবে।


৫. আপনার সন্তানকে বলবেন না:

❌এই! দাঁত ব্রাশ করো, আমি না বললে দেখি তুমি দাঁতে হাতই দাও না।

বরং বলুন:

✅তুমি তো দেখি আমি বলার আগেই দাঁত পরিষ্কার করে ফেলো!


৬. আপনার সন্তানকে বলবেন না:

❌বাম কাত হয়ে শুয়ো না।

বরং তাকে বলুন:

✅রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদেরকে ডানকাত হয়ে শুতে শিখিয়েছেন। 


৭. আপনার সন্তানকে বলবেন না:

❌একদম চকলেট খাবে না।

সারাদিন শুধু চকলেট আর চকলেট।

দাঁতগুলো তো সব এভাবেই যাবে।

বরং তাকে বলুন:

✅তোমাকে দিনে একবার চকলেট খাওয়ার অনুমিত দেয়া যাবে, কারণ তুমি নিজ দায়িত্বেই প্রতিদিন দাঁত পরিষ্কার করে ফেলো।

মনে রাখবেন শিশুরা সাদা কাগজের মতো হয়, সেখানে যদি ভালো কিছু লেখেন তো ভালো প্রভাব পড়বে আর খারাপ কিছু লিখলে খারাপ প্রভাব পড়বে,,,, ধন্যবাদ। 


পারিবারিক সুখ_শান্তি/Family happiness_peace

 



আমাদের দৈনন্দিন জীবনে, অধিকাংশ  পরিবারেই স্বামী, স্ত্রী মধ্যে ছোট-বড়  মতবিরোধ লেগেই থাকে, যা পরিবারের সুখ-শান্তি কে বিঘ্নিত করে 😢😢। ঘরের সৃষ্ট  অশান্তি যা শয়তান আমাদের জীবনে ব্যাপকভাবে প্রভাব ফেলে। 

এই সকল ঘরে সৃষ্ট অশান্তি দূর করতে কিংবা ঘরকে শয়তানের আক্রমণ থেকে মুক্ত রাখতে সুন্নাতের অনুসরণে কিছু দোয়া ও আমল করার জরুরি। 
তাহলো-
১. পরিবারে সালামের প্রচলন করা
পরিবারের কোনো সদস্য বাহির থেকে ঘরে প্রবেশ করতেই ঘরে অবস্থানরত পরিবারের অন্য লোকদের সালাম দেওয়ার প্রচলন চালু করা। এটি কুরআন-সুন্নাহর নির্দেশ ও কল্যাণ। আল্লাহ বলেন-

فَإِذَا دَخَلْتُم بُيُوتًا فَسَلِّمُوا عَلَى أَنفُسِكُمْ تَحِيَّةً مِّنْ عِندِ اللَّهِ مُبَارَكَةً طَيِّبَةً كَذَلِكَ يُبَيِّنُ اللَّهُ لَكُمُ الْآيَاتِ لَعَلَّكُمْ تَعْقِلُون

> ‘যখন তোমরা ঘরে প্রবেশ করবে তখন তোমরা তোমাদের স্বজনদের প্রতি সালাম করবে অভিবাদন স্বরূপ যা আল্লাহর কাছ থেকে কল্যাণময় ও পবিত্র। (সুরা নূর : আয়াত ৬১)

> ‘রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন- তুমি যখন তোমার ঘরে প্রবেশ করবে তখন সালাম দেবে; তা তোমার জন্য এবং তোমার পরিবারের জন্য বরকত হবে।’ (তিরমিজি)
২. ঘরে প্রবেশের সময় দোয়া পড়া

বাহির থেকে ঘরে প্রবেশ করতেই সালামের পর সুন্নাতের দিকনির্দেশনা মোতাবেক এ দোয়া পড়া-

بِسْمِ اللهِ وَلَجْنَا وَ بِسْمِ اللهِ خَرَجْنَا وَ عَلَى اللهِ رَبِّنَا تَوَكَّلْنَا

উচ্চারণ : ‘বিসমিল্লাহি ওলাজনা ওয়া বিসমিল্লাহি খারাজনা, ওয়া আলাল্লাহি রাব্বিনা তাওয়াক্কালনা।’ (আবুদাউদ)

৩. খাবারের সময় দোয়া পড়া_
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন- ’যখন কোনো ব্যক্তি তার ঘরে প্রবেশ করার সময় এবং খাবার খাওয়ার সময় দোয়া পড়ে, তখন শয়তান (একে-অপরকে) বলে- আজ এখানে তোমাদের রাতযাপন এবং রাতের খাবারের কোনো সুযোগ নেই। (মুসলিম)

> হজরত আয়িশা রাদিয়াল্লাহু আনহা হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যখন তোমাদের কেউ আহার করে সে যেন বলে-
بِسْمِ الله বিসমিল্লাহ; আল্লাহর নামে।
তারপর ডান হাত দিয়ে খাবার খাওয়া শুরু করতে হবে। (বুখারি ও মুসলিম)

> অতঃপর এই দোয়াটি পড়া-

اَللَّهُمَّ بَارِكْ لَنَا فِيْهِ وَ اَطْعِمْنَا خَيْراً مِّنْهُ -

উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা বা-রিক্ লানা- ফী-হি ওয়া আত্বইমনা খাইরাম্ মিনহু।

অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আমাদেরকে এতে বরকত দিন, ভবিষ্যতে আরো উত্তম খাদ্য দিন’। (তিরমিজি, আবু দাউদ, মিশকাত)

> যদি কেউ খাওয়ার শুরুতে বিসমিল্লাহ বলতে ভুলে যায়, তবে সে যেন বলে-
بِسْمِ اللهِ أَوَّلِهِ وَ أَخِرِهِ

বিসমিল্লাহি ফি আওয়ালিহি ওয়া আখিরিহি। অর্থাৎ খাওয়ার শুরু ও শেষ আল্লাহর নামে। (তিরমিজি)

৪. সুরা বাকারা তেলওয়াত করা।
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন ‘সবকিছুরই একটি চুড়া থাকে আর কুরআনের চুড়া হল সুরা আল-বাক্বারা। শয়তান যখন সুরা আল-বাকারার তেলাওয়াত শোনে তখন সে ঐ ঘর থেকে বের হয়ে যায়। যেখানে তা তেলওয়াত করা হয়।’ (মুসতাদরেকে হাকেম)

৫. অশ্লীল বিনোদন থেকে ঘর ও পরিবারকে হেফাজত করা
নিজ নিজ ঘর ও পরিবার-পরিজনকে গান-বাজনা এবং গান-বাজনার সরঞ্জাম থেকে মুক্ত রাখা। কেননা গান-বাজনা হলো শয়তানের আওয়াজ।
৬. ঘরে কুকুরের প্রবেশ থেকে সাবধান থাকা। হাদিসে এসেছে-
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ’যে ঘরে ছবি এবং কুকুর থাকে সেঘরে ফেরেশতা প্রবেশ করে না।’ (বুখারি)

সুতরাং মুমিন মুসলমানের উচিত কুরআন-সুন্নাহর দিকনির্দেশনা মেনে জীবন-যাপন করা।তাতে শয়তানের আক্রমণ থেকে রক্ষা পাবে মুমিন। ঘরে ফিরে আসবে শান্তি ও নিরাপত্তা।

 উল্লেখিত বিষয়গুলো যথাযথভাবে আমল করার  মাধ্যমে সকলকে আল্লাহ সাহায্য পাওয়ার তাওফিক দান করুন। আমিন🤲।

যখন নামিবে আধার(উপন্যাস) _হুমায়ূন আহমেদ।

 যখন নামিবে আধার _হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাসটি পড়তে 👇👇👇Just Click https://drive.google.com/file/d/1SvS74GBSp7TYDwDTYYCnlGEtuL9DgTM7/view?usp...